• Home
  • About Us
  • Contact Us
  • Service
  • Appointment Terms
  • ID Registration Terms
  • Circular
Be a SAMS'S Member

পলাশী থেকে বাংলাদেশ ( নবাব গ্যালারী )- নবাবী শাসন -১৭০৭ থেকে ১৭৫৭ সাল ও ক্রমধারা:

মুঘল শাসনের পর নবাব শাসন প্রতিস্থিত হয়,নবাব শাসনের দুর্বলতার সুযোগে পলাশী যুদ্ধের মাধ্যমে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ক্ষমতা দখল করে এবং নবাবদের শাসনের অবসান ঘটায়।
নবাব শব্দটি ফার্সি ভাষা থেকে এসেছে, যার অর্থ "শাসক" বা "ভূস্বামী"। এটি সাধারণত মুঘল সাম্রাজ্যের অধীনে থাকা রাজ্যগুলির শাসকদের বোঝাতে ব্যবহৃত হত। বাংলার নবাবদের ক্রমধারা শুরু হয়েছিল মুর্শিদ কুলি খান থেকে, যিনি ১৭০০ দশকের শুরুতে বাংলার প্রথম নবাব হিসেবে পরিচিত ছিলেন। এরপর একে একে সুজাউদ্দিন খান, সরফরাজ খান, আলীবর্দী খান, সিরাজউদ্দৌলা প্রমুখ নবাব হয়েছিলেন। সিরাজউদ্দৌলার পতনের পর, বাংলায় ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়।

নবাবদের ক্রমধারা:

১। মুর্শিদ কুলি খান:
১৭০৭-১৭২৭ সাল, বাংলার প্রথম নবাব এবং ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে রাজধানী স্থানান্তর করেন।
২। সুজাউদ্দিন খান:
১৭২৭-১৭৩৯সাল, মুর্শিদ কুলি খানের জামাতা, যিনি সুশাসক হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
৩। সরফরাজ খান:
১৭৩৯-১৭৪০সাল, সুজাউদ্দিন খানের পুত্র, যিনি ছিলেন স্বল্পকালীন শাসক।
৪। আলীবর্দী খান:
১৭৪০-১৭৫৬সাল, সরফরাজ খানকে পরাজিত করে নবাব হন এবং সুশাসনের জন্য পরিচিত ছিলেন।
৫। সিরাজউদ্দৌলা:
১৭৫৬-১৭৫৭, আলীবর্দী খানের দৌহিত্র এবং বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব। পলাশীর যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পর তাঁর পতন হয় এবং ব্রিটিশ শাসনের সূচনা হয়।
নবাবদের এই ক্রমধারা মূলত মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের সময়কালে দেখা যায়, যখন স্থানীয় শাসকরা নিজেদের স্বাধীনভাবে ঘোষণা করতে শুরু করে। বাংলার নবাবরা এই ধারার একটি অংশ ছিল, যারা নিজেদের রাজ্যকে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রভাব থেকে মুক্ত করতে চেয়েছিল।

Useful Links

  • Home
  • Career
  • Contact
  • About SAMS
  • History of SAMS

Important Link

  • Gallery-Advertisement
  • Gallery-Pride of Bangladesh
  • Gallery-Invite People
  • ID Registration & Service Rules
  • Privacy policy
  • Terms of service

Social Links

© Copyright All right reserved: SAMS Social Services & Marketing Co.